১। স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ ঃ
২। সীমিত পরিমাণ লবণ ও চিনি গ্রহণঃ
খাবারে সোডিয়ামের পরিমাণ বেশি থাকলে উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট এটাক,স্ট্রোকের মতো মারাত্নক রোগ হতে পারে।আমাদের দেহে বেশিরভাগ সোডিয়াম লবণ থেকে আসে। তাই উক্ত রোগ গুলো প্রতিরোধে আমাদের প্রতিদিন ৫ গ্রাম বা ১ চা চামচের বেশি লবণ খাওয়া উচিত নয়।
অপরদিকে অতিরিক্ত চিনি খেলে দাঁত ক্ষয়,বেশি ওজন লাভের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে । বিশেষজ্ঞদের মতে দিনে ৫০ গ্রামের বেশি চিনি গ্রহণ করা উচিত নয়।
৩।ক্ষতিকর ফ্যাট থেকে দূরে থাকাঃ
আজকাল বেশিরভাগ রোগের কারণ হচ্ছে ক্ষতিকর ফ্যাটযুক্ত খাবার খাওয়া। আমাদের দিনে যতটুকু শক্তি গ্রহণ করা প্রয়োজন তার মধ্যে ফ্যাটের পরিমাণ ৩০% এর নিচে হতে হবে। বিভিন্ন ধরনের ফ্যাট থাকে। সব ফ্যাট ক্ষতিকর না। যেসব নন স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার থাকে যেমনঃ মাছ,বাদাম,সয়াবিন ইত্যাদি গ্রহণ করলে সমস্যা হয় না । কিন্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার যেমনঃ মাখন,মাংস,ক্রিম,তেলযুক্ত খাবার অনেক ক্ষতিকারক হিসেবে গণ্য হয়।
৪।এলকোহল থেকে দূরে থাকাঃ
এলকোহল গ্রহণের কোন সুবিধাজনক মাত্রা নেই।কাজেই বলা যায় এলকোহল গ্রহণ বেশিরভাগ সময়ই বিপদজনক।এলকোহল পানে মানসিক ও আচরণগত সমস্যা ছাড়াও NCD যুক্ত রোগ যেমন ঃ লিভার সিরোসিস,হার্ট এটাক,ক্যান্সার হয়ে থাকে। তাই এলকোহলকে সারাজীবনের জন্য আজই না বলে দিন।
৫।ধূমপান না করাঃ
ধুমপান করলে শুধু নিজের ই নয় বরং পাশের জনের ও ক্ষতি করছেন। এতে করে ফুসফুস সংক্রমণ,হার্ট এটাকসহ নানা ধরনের সমস্যা শরীরে বাধা দেয়।একবার ধুমপান ছাড়তে শুরু করুন,দেখবেন অবশ্যই আপনার শরীর আগে থেকে তাজা লাগছে।
সূত্র ঃ WHO
0 Comments